চটি চাটা মিডিয়া : শুভেন্দু অধিকারীর মন্তব‍্যের তীব্র প্রতিবাদ সংবাদকর্মীদের

7th September 2021 1:55 pm বাঁকুড়া
চটি চাটা মিডিয়া : শুভেন্দু অধিকারীর মন্তব‍্যের তীব্র প্রতিবাদ সংবাদকর্মীদের


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  বিষ্ণুপুরে শুভেন্দু-মন্তব্যের প্রতিবাদে সাংবাদিকদের বিক্ষোভ! মহকুমা শাসকের কাছে জমা স্মারকলিপিও!


বিষ্ণুপুরে এসে সাংবাদিকদের 'চটি চাটা মিডিয়া' বলে ইতিমধ্যে শিরোনামে এসেছে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নাম। সংবাদমাধ্যমকে ফের অপমানজনক মন্তব্য করায় এবার জড়াল নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়কের নাম। আর এরই প্রতিবাদে আজ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করল বিষ্ণুপুর মহকুমা প্রেস ক্লাবের সাংবাদিকরা। মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিষ্ণুপুর মহকুমা শাসকের দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ দেখান সাংবাদিকরা। এছাড়াও তারা আজ একটি স্মারকলিপি জমা দেন বিষ্ণুপুরের মহকুমা শাসক অনুপ কুমার দত্তর কাছে। এদিন মহকুমা শাসকের কাছে এই স্মারকলিপি জমা দেন বিষ্ণুপুর মহকুমা প্রেস ক্লাবের সভাপতি উজ্জ্বল পাল এবং সম্পাদক অভিজিৎ অধিকারী। উল্লেখ্য, গতকাল বিষ্ণুপুরে একটি দলীয় বৈঠকে যোগ দিতে এসে সাংবাদিকদের 'চটি চাটা মিডিয়া' বলে কুরুচিকর মন্তব্য করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এই ঘটনার প্রতিবাদেই আজ বিষ্ণুপুরের সাংবাদিকরা এই বিক্ষোভ দেখান। তারা এই মন্তব্যের চরম নিন্দা করেন এবং ভবিষ্যতে এভাবে সংবাদমাধ্যমকে যাতে অপমানিত হতে না হয়, তার দাবি জানান।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।